প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এ অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রভাবশালী অন্যান্য যারা উপস্থিত হয়েছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন: যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন,ইলন মাস্ক, মার্ক জাকারবার্গ, জেফ বেজোস এবং লরেন সানচেজ।
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
এছাড়া, ট্রাম্পের প্রচারণাকালে পেনসিলভেনিয়ায় একটি হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে, যা প্রচারণার একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে পরিগণিত হয়।[১১৭] নির্বাচনের প্রেক্ষাপট, প্রচারণার কৌশল এবং দুই প্রার্থীর বিতর্কিত ইস্যুগুলো নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়, যা মার্কিন রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন উত্তেজনা তৈরি করে।[১১৮]
মার্কিন প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস কর্তৃক শপথ নিচ্ছেন ট্রাম্প, ২০ জানুয়ারি ২০১৭
ট্রাম্প-হ্যারিস: কার জয়ে বাংলাদেশের কী হবে? ৫ নভেম্বর ২০২৪
কমলা হ্যারিস নিউ ইয়র্কে জিতেছেন। এই রাজ্য সাধারণত ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে থাকে। তিনি ইলিনয়ে জিতেছেন। এখানে প্রচুর গ্রামীণ এলাকা থাকলেও শিকাগোর মতো শহর আছে। ডেমোক্র্যাটরা তাই এই রাজ্য থেকে সচরাচর জিতে থাকেন। এখানে ১৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট আছে।
ট্রাম্প স্ব-বিরোধী পন্থায় বিভিন্ন সময়ে তার রাজনৈতিক বিষয়ক পাণ্ডিত্য এবং অবস্থান বর্ণনা করেছেন।[৩৩][৩৪][৩৫][৩৬] পলিটিকো ট্রাম্পের রাজনৈতিক অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন "সারগ্রাহী, তাৎক্ষণিক উদ্ভাবনকারী এবং প্রায়শ স্ব-বিরোধী" হিসেবে।[৩৬] ট্রাম্প পূর্বে তার রাজনৈতিক দলকে তালিকাভুক্ত ও সম্মিলিত করেছেন রিপাবলিকান পার্টি, ইনডিপেন্ডেস পার্টি এবং ডেমোক্রেটিক পার্টির সাথে।[৩৬]
ডেমোক্র্যাটিক (২০০১-০৯;[১] ১৯৮৭ পর্যন্ত[২])
ট্রাম্পের বড় কন্যা ইভাঙ্কা ২০১৬ সালে তাঁর পিতার হয়ে নির্বাচনী প্রচারকার্য করার প্রাক্কালে (দ্য ট্রাম্প অর্গানিজেশ্যনের নির্বাহী সহ-সভাপতি)
ছবির ক্যাপশান, ব্যবসায় সাফল্যের হাত ধরেই খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব হিসাবে তার পরিচিতি বাড়ে।
অন্যদিকে, নিজের ভাষণে বাইডেন প্রশাসনের নীতি ও নানান পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন মি. ট্রাম্প।
ট্রাম্প ২০১৯ সালে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ৪৫তম শীর্ষ সম্মেলনে অন্যান্য জি৭ নেতাদের সাথে ট্রাম্প নিজেকে একজন "জাতীয়তাবাদী" হিসেবে more info বর্ণনা করেছেন[২০০] এবং তার বৈদেশিক নীতিকে "আমেরিকা ফার্স্ট" বলে অভিহিত করেছেন।[২০১] তিনি পপুলিস্ট, নব্য-জাতীয়তাবাদী এবং কর্তৃত্ববাদী সরকারগুলিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০২] তার শাসনামলে বৈদেশিক সম্পর্কগুলি অনিশ্চয়তা, অস্থিরতা এবং অসামঞ্জস্য দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল।[২০১][২০৩] ট্রাম্পের অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।[২০৪] তিনি ন্যাটো মিত্রদের সমালোচনা করেছিলেন এবং ব্যক্তিগতভাবে পরামর্শ দিয়েছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাটো থেকে সরে আসা উচিত।[২০৫][২০৬] ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু-র অনেক নীতিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০৭] ২০২০ সালে, ট্রাম্প ইসরায়েল ও সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন-এর মধ্যে আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের আয়োজন করেছিলেন, যা তাদের বৈদেশিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করে।[২০৮]
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত জীবনে একাধিক বিতর্কিত অধ্যায় রয়েছে। একাধিকবার যৌন নির্যাতন ও বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। চলতি বছরের শুরুর দিকে দুই পৃথক জুরি রায় দেয় যে লেখিকা ই জিন ক্যারলের তার বিরুদ্ধে তোলা যৌন নিপীড়নের অভিযোগ অস্বীকার করে ডোনাল্ড ট্রাম্প ওই লেখিকার মানহানি করেছেন।
পানামা খাল চীনারা পরিচালনা করছে বলে আবার রাফাহ ভুল অভিযোগ করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।